defaults write com.apple.screencapture location ~/Pictures/
MacBook Finder Problem Fixed:
rm ~/Library/Preferences/com.apple.finder.plist
sudo shutdown -r now
CSE (Computer Science & Engineering) পড়ার
আগে যেগুলো অবশ্যই মাথায়
রাখতে হবে--
আজকাল সবার মুখে মুখে সিএসই আর
সিএসই।
বাংলাদেশে সবচেয়ে বেশি যে
ইঞ্জিনিয়ারিং নিয়ে ছাত্র-
ছাত্রীরা পড়তে আগ্রহ প্রকাশ করে
বা পড়াশোনা করে তা হল-CSE
(Computer Science & Engineering). এই বিষয়টি
একটি চমৎকার বিষয়। নাম
শুনেই অনেকে এই সাব্জেক্ট পড়ার
জন্য ঝাপিয়ে পড়ে। অনেকের এই
সাব্জেক্ট নিয়ে অনেক
ফ্যান্টাসি
থাকে। বিভিন্ন মুভিতে
হ্যাকারদের দেখে অনুপ্রেরনা
পায়, আমার এক ফ্রেন্ড HAPPY NEW YEAR
এর হ্যাকিং দেইখা সিএসই পড়ছে
এখন খালি কান্দে। বাস্তব জীবনে
CSE যে কত কঠিন এবং মননশীল একটি
বিষয় তা কিছুদিন ক্লাস করার পর
বুঝা যায়।
যারা এইবার H.S.C পরীক্ষা
দিয়েছো বা ২য় বার
ভার্সিটিতে পরীক্ষা দিতে চাও
এবং যারা এইচএসসি লেভেলের
নিচে আছো তাদের
উদ্দেশ্যে বলি-
CSE পড়তে হলে
তোমাদের সবচেয়ে যে বিষয়টি
গুরুত্ত দিতে হবে তা হল-
*গনিতে দক্ষতা
* লজিকাল অপারেশন
* ইলেক্ট্রনিক্স
* পরিশ্রম
* ধৈর্য
এইগুলা না থাকলে দয়া করে সিএসই
এর কথা চিন্তাও কইরো না ভাই।
কেউ যদি মনে করে যে গনিত বাদ
দিয়ে ইঞ্জিনিয়ার হয়ে যাবে
তাহলে সে বোকার রাজ্যে বাস
করছে। তাই তোমাদের চোখে
আঙ্গুল দিয়ে দেখাতে গনিতের
কিছু কোর্সের নাম নিচে দিলাম-
*Calculus
*Matrix
*Discrete Mathematics
*Number Theory
*Geometry & Vector analysis
*Laplace Transform
উপরের কোর্সগুলো একেকটা
সাগরসম। তাই কেউ যদি মনে করে
যে ভর্তি হলাম আর ইঞ্জিনিয়ার
হয়ে গেলাম তাহলে সে ৪ বছরের
কোর্স শেষে কম্পিউটারের ইঞ্জিন
পরিস্কার করবে। এই কোর্সগুলো
ছাড়াও আরো প্রায় ১৫-২০ টার মত
মেজর কোর্স কমপ্লিট করা লাগবে।
এবং সত্যিকার অর্থে যদি কেউ
কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ার হতে চায়
তাহলে এই মনমানসিকতা তার
মাঝে থাকতে হবে যে আমি
ইঞ্জিনিয়ার হবই। এবং সাথে
থাকতে হবে প্রচুর ধৈর্য এবং
পরিশ্রম।
তাই, ছোট ভাই বোনদের কাছে
অনুরোধ শুধু শখের বসে Computer Engineer
হইতে যেয়োনা। যখন
কোর্সগুলো ভার্সিটিতে করানো
হবে তখন সত্যি বুঝতে পারবা
নাকের জল আর চোখের জল এক
কিভাবে হয়। বাংলাদেশে অনেক
অনেক ভাল
কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ার প্রয়োজন।
তাই, আমরা চাই মেধাবীরা এই
বিষয়টি বেছে নিয়ে দেশের তথ্য-
প্রযুক্তিকে অনেক সমৃদ্ধ করবে।
আমাদের দেশের ছেলেমেয়েরা
এখন গুগল,ইয়াহু,মাইক্রোসফট,ইএ
গেমসসহ অনেক বড় বড় প্রতিষ্ঠান এ
কাজ করে। এমন একটা দিন আসবে
যখন আমাদের এমন প্রতিষ্ঠান
থাকবে।
তাই ভালবেসে এবং নিবেদন
থেকে এই প্রফেশন বেছে নাও।
শখের বসে কিংবা ফ্যান্টাসি
থেকে নয়।
তথ্য-প্রযুক্তি ছাড়া এখন উন্নতি সম্ভব
না।
তাই এদেশের মেধাবীদের উচিৎ
তথ্য-প্রযুক্তি গত পড়াশোনা এর
দিকে নজর দেওয়া।
ম্যাথ করতে যদি তুমার ভালো
লাগে মানে গণিত যদি
ভালোবাসো তাহলে তুমাকে
ওয়েলকাম।
মনে রাখবা কে সিএসই Applied Math ও
বলা হয়।
সবার জন্য শুভ কামনা রইলো
Md Shawon Sikder
Department of Computer Science & Engineering
University of Dhaka
আমার নাম ::--
আমার নাম শাওন, আর
একটা আছে কিন্তু বলব না, একদিন
আমি আর S_Un_NY_Hoq
ভাই বিসিএস বাংলা ১ম ও ২য় পত্র
নাটক দেখতে গিয়ে Shawon Sikder
টা শর্টকাট এ হয়ে গেলো san Sikder..
যাই হোক তারপরও
অনেকে বলতে পারো নাম কেন
চেঞ্জ করলা??
আমার জিগড়ী দোস্ত Hridoy Sunshine বলল
শাওন নামটা কি সুন্দর নামটা কেন
চেঞ্জ করলি??
সেদিন রাতেই আবার
গালফ্রেন্ডের প্যারা খাইলাম..
৩০ দিন পর নাম চেঞ্জ করলাম Shawon
Sikder (san)
এখন আর একটা প্রশ্ন আসতে পারে ()
কেন san রাখলাম??
-আমার কিউট দোস্ত Tonima Afroj
বলেছিল আমার san
নামটা নাকি অনেক
ভালো লাগছে। সে আমাকে ওই
নামেই ডাকবে।
সো দোস্তের
কথা তো ফালানো যায় না ()
নামটা রেখে দিলাম।
এই হল History of My name....
আমার শৈশব : --
আমি ছোট বেলা থেকেই খুবই
emotional...
ছোট বেলায় যখন মুভি দেখতাম তখন
ভিলেন যখন নায়ক কে মারত খুবই
খারাপ লাগতো, আর যখন নায়ক মারত
তখন হাত তালি দিতাম
নায়ক-নায়িকার প্রেমের মধ্যে যখন
মা-বাবা বাধা হয়ে দাড়ায় তখন
নায়ক নায়িকার কষ্ট দেখে খুব
কান্না কাটি করতাম
তাই বলে সবার সামনে কাদতাম
নাহ,পাশে কেউ থাকলে বলতাম
আমি একটু বাথরুম থেকে আসতেছি,
এই বলে বাথরুমে গিয়ে ইচ্ছে মত
কান্না কাটি করে তারপর
রুমে আসতাম
সেই ছোটবেলা থেকেই কেউ একটু
বাকা করে কথা বললেই খুব খারাপ
লাগে।
ছোটবেলা ঢাকা, গাজীপুর সহ
আরো অনেক জায়গাই কাটছে।
ছোটবেলায় যখন প্রেম
মানে কি সেইটা ভালোভাবে বুঝতাম
নাহ তখন ভাবীদের অনেক প্রোপজ
পাইছি
অনেক প্রশংসাও শুনেছি।
ছোটবেলায় যখন আমার
বন্ধুরা রেজাল্ট খারাপ করত তখন
ওদের মা ওদের বলত শাওনের
পা ধুয়ে পানি খাবি আজ থেকে
ভালোই লাগতো।
ছোটবেলায় অনেক ভালো গান
গাইতাম আমার
মামাতো বোনেরা আমার অনেক
বড় ফ্যান ছিল (ছিল বাট এখন নাই)
আমি আমার মাকে খুব ভয় পেতাম।
আমি যখন কোন কিছু খারাপ করতাম
তখন মা বড় বড় চোখে তাকাতো তখনই
বুঝতাম আমার কপালে আজ খারাপ
কিছু আছে।
ছোটবেলা থেকে আর কিছু
মনে করতে পারছি নাহ
আমার জীবনে প্রেম নামক দুই
অক্ষরের শব্দটির আগমণ ঘটে ২০০৮
সালে। আমি ক্লাস সেভেন এ
পড়ি তখন, প্রেম হইছিল ফ্লাইং কিস
এর মাধ্যমে।
মেয়ে আমাকে ফ্লাইং কিস
দিতো আমি বুঝতামা নাহ
আসলে জীবনে প্রথমতো (অবশ্য
আমার জীবনে আসা প্রত্যেকটাক
মেয়ে কে বলছি তুমিই আমার প্রথম)
ইট মারলে যে পাটকেল খেতে হয়
তা আমি প্রেম না করলে বুঝতাম
নাহ।অবশ্য ইট আমাকে মেয়েরাই
আগে মারছিল।
জীবনে প্রথম প্রেম.... ইমো খরচ করার
জায়গা
১ মাস প্রেম করে শুনি মেয়েটার
আমি আংকেল লাগি
বল কেমন লাগে জীবনের প্রথম
প্রেমেই যেই প্যারা খাইলাম
কথায় বলে সকালটা দেখলেই
বুঝা যায় সারাদিন কেমন
কাটবে,সো প্রথম প্রেমের
প্যারা থেকেই বুঝলাম যে আমার
প্রেমের ভবিষ্যৎ কেমন হতে চলেছে
তারপর থেকে যত প্রেম করছি ১ম
টা আমি ছ্যাকা দিছি পরেরটা আমাকে ছ্যাকা দিছে....
এইভাবেই চলতেছে আমার প্রেমের
রেলগাড়ি, কেউ উঠছে কেউ
নামছে।
এখানে একটা কথা বলি টিকিট
ছাড়া কিন্তু কাঊকে ডুকতে দেই
নাই
আমি যত গুলা প্রেম করছি সবগুলাই
বাসার
মানুষেরা ক্যামনে যে জানত
বুঝতাম নাহ...
আর একটা মজার বিষয় যতগুলা প্রেম
করছি সবগুলার নামে প্রথমে S
অথবা M আছে।
আমার প্রেম কাহীনি গুলা অনেক
ইন্টারেস্টিং।
যেমন আছে রোমাঞ্চ তেমন
ট্রাজেডি আর সেইরকম
আকশন
আর ভিলেন গুলাও খুব হাস্যকর
প্রেমকাহিনী গুলা দিয়ে কয়েকটা ইমরান
হাস্মী এর বলিউড এর
মুভি বানালে সিনেমা হল ফ্লপ
খাবে, জনগণ ফ্লপ খাবে বাট
মুভি গুলা ফ্লপ খাবেনা
[বি: দ্র: ডালিওডের এর কথা বললাম
নাহ
কারণ আমমাদের ডালিমকুমারদের
দিয়ে এই
মুভি কাস্টিং করালে মুভি ১০০%
ফ্লপ খাবে]
তাই বলে কেউ এখনি শুনতে চেয়েও
নাহ
কাহীনি শুরু করলে জুগারবাগ
আংকেল সেইটা লোড
সামলাইতে পারবো নাহ।
প্রেম কাহীনিটাকে এখানেই
ইতি (একটা gf এর নাম ছিল, অবশ্য এর
আর একটা নাম ছিল যেইটা S
দিয়ে শুরু) ঘটাতে চাচ্ছি....
আমার - অর্জন-
জীবনে যখন গান
মানে ভালো ভাবে বুঝিনা
তখন খুব ভালো গান গাইতাম,
জীবনে যখন পরীক্ষায় ১ম
হইলে কি হয় সেইটা বুঝতাম নাহ
তখনি আমি ১ম হই।
এইভাবেই আমার জীবনে অনেক কিছু
অর্জন করেছি
যখন সেই
সমন্ধে ভালোভাবে বুঝতামই নাহ।
মানে জীবনে আমার যা কিছু প্রথম
বেশিরভাগ সেইগুলাতেই আমার
সাফল্য।
জীবনে ১ম যখন মাধ্যমিক এ পড়ার জন্য
Admittion Test এ অংশগ্রহণ
করি সেইটাতে ১ম
হই।
জীবনে ১ম Sristy Academic school এর পক্ষে
কুইজ কুইজ প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ
করি
আমি ও আমার দল,আমি ছিলাম
দলনেতা।
সেই প্রতিযোগিতায় আমার দল ১ম
স্থান অধিকার
করে।আর
আমি দলনেতা হিসেবে পাই
বিশেষ সম্মাননা।
আমাদের স্কুল
থেকে একটা ম্যাগাজিন বের হতো
Sristy Sondorshon, বছরে একবারই বের হতো।
ছাত্র-ছাত্রীরা ছড়া, ছোট গল্প
ইত্যাদি জমা দিতো।
হাজার হাজার ছড়া, কবিতা, গল্প
ইত্যাদি জমা পড়ত
সেইখান থেকে মাত্র ৭০-৮০
টা প্রকাশিত হতো।
সেইগুলা থেকে বিচার বিশ্লেষণ
করে বিভিন্ন সেকশনের
ভিত্তিতে ১ম পুরস্কার
দেওয়া হতো।যেমন
কবিতা সেকশনের ১ম, আবার গল্প
সেকশনের ১ম।
জীবনে ১ম কবিতা লিখলাম ১
টা ছিল ২১
শে ফেব্রুয়ারি নিয়ে আর
একটি ছিল বাংলাদেশ নিয়ে।
কি বলব আমার দুইটা কবিতাই
প্রকাশিত হয়েছিল
আর আমার ২১
শে ফেব্রুয়ারি নিয়ে লেখা কবিতাটা
(শুরুর লাইন গুলা এইরকম ছিল - একুশ
তুমি অমর সকল প্রাণে, একুশ
তুমি মাতৃভাষা বিশ্ববাসী জানে।
একুশ তুমি নও ধুলো বালোকা,
তোমার জন্য এসেছে
অ,আ) কবিতা সেকশনে ১ম হয়,
এবং ভাসানী হল
থেকে আমাকে পুরস্কার দেওয়া হয়।
আমি আবাসিক এ থাকতাম,
অনেকদিন পর বাসায়
যাবো আমাদের
ছুটি হয়ে গিয়েছিল
(মনে আছে সেদিন বারাক
ওবামা আমেরিকার প্রেসিডেন্ট
হয় :p)
কিন্তু হঠাত করে স্যার বলল আজ
রাতে তোমাদের চেয়ারম্যান
স্যার এর
সাথে মিটিং হবে,বাসায়
যাওয়া যাবে না।
মনটা খুবই খারাপ হয়ে গিয়েছিল।
কিন্তু ওইদিনই ছিল চেয়ারম্যান
স্যার এর সাথে আমার ১ম মিটিং,
তাকে আগে কখনো দেখিনি।
মিটিং কি বিষয়ে কল
করা হয়েছিল সেইটা আমাদের কাছ
থেকে গোপন করা হয়েছিল।
যাই হোক গেলাম আবদুল হালিম
মিলনায়তন এ।
গিয়ে দেখি আদর্শ ছাত্র দের
পুরস্কার দেওয়ার অনুষ্ঠান
ভাবলাম এই জায়গায় আইসা কোন
লাভই হইল নাহ
পুলাপাইন পুরস্কার নিবে আর
আমি বসে বসে দেখবো।
প্রায় দশহাজার পুলাপাইন, আর
প্রাইজ পাবে মাত্র ৫ জন(৫
টা আবাসিক ছিল)।
অনেক মূল্যবান কথা শুনলাম স্যারের।
এখন পুরস্কার দেওয়ার পালা ৪
টা আবাসিক এর
দেওয়া হলো, এবার আমাদেরটার
পালা...
নাম ডাকলেন ---- কি বলে আমার
নাম আমি বলি
মনে মনে হয়তো অন্য কারো নাম
হবে।
ওমা পরিচালক স্যার
আমাকে ডাকছে।
আমি বললাম স্যার আমি
স্যার বলল হ্যা তুমি.....
------------------
থাক থাক আর বলতে চাই
নাহ,নিজেকে নিয়ে অনেক কিছু
বলে ফেলেছি..
এইগুলার চেয়েও আরো বড় বড় অর্জন
আমার আছে, শুধু এইটুকুই বলল যা কিছু
আমার জীবনে ১ম
সেইগুলাতেই আমি ১ম।